ভ্যাসলিন হেলদি ইভেন টোন বডি লোশন এর ব্যবহার ও উপকারিতা।
ভ্যাসলিন ইন্টেনসিভ কেয়ার হেলদি ইভেনটোন বডি লোশন ত্বকের ছোপ ছোপ দাগ রিমুভ করে ত্বকের অসমান রং সমান করে, ত্বকের পিগমেন্টেশন দূর করে এবং ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে এবং আপনি পাবেন ত্বকে ইভেন টোন জেল্লা । নিয়মিত ব্যবহারে এটি ত্বককে হেলদি ,মসৃণ ও উজ্জ্বল করে।
ভ্যাসলিন হেলদি ইভেন টোন বডি লোশন ব্যবহারে আমরা কি কি বেনিফিট পাবো:
১। ভ্যাসলিন ইন্টেনসিভ কেয়ার হেলদি ইভেন টোন বডি লোশনে রয়েছে ভিটামিন বি৩ ফর্মুলা যা ত্বকের কালো দাগ ও পিগমেন্টেশন রিমুভ করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
২। এতে রয়েছে ভ্যাসলিন জেলির হিলিং পাওয়ার ও গ্লিসারিন যা, ত্বকের গভীরে গিয়ে শুষ্ক ত্বককে হাইড্রেটেট, নরম ও মসৃণ করে তোলে।
৩। ভ্যাসলিন ইন্টেনসিভ কেয়ার হেলদি ইভেন টোন বডি লোশনটি ত্বকে দীর্ঘ সময় ধরে স্টেই করে । তাই এটি ব্যবহারে আপনি পাবেন লং টাইম হাইড্রেটেড , কোমল ও মসৃণ ত্বক।
৪। এই লোশনটিতে রয়েছে SPF 10 যা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির ক্ষতি থেকে ত্বককে সুরক্ষা প্রদান করে এবং সান ড্যামেজ রিপেয়ার করে।
৫। এই লোশনটির স্ট্রাকচার হালকা প্রকৃতির এবং এটি ত্বকে দ্রুত শোষিত হয় । ফলে এটি ব্যবহারে ত্বকে ভারী ফিল হয় না।
৬। এতে রয়েছে নন-গ্ৰেজ ফর্মুলা তাই এটি আপনার ত্বককে তৈলাক্ত অনুভূতি ছাড়াই ময়শ্চারাইজড করে।
ব্যবহারের নিয়ম
সর্বোচ্চ ফলাফলের জন্য প্রতিদিন গোসলের পর এবং রাতে ঘুমানোর আগে পর্যাপ্ত পরিমাণে লোশন ব্যবহার করুন।
আমাদের শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশে বেশি পরিমাণে শুষ্কতা দেখা যায়,যেমন কনুই,হাঁটু ইত্যাদি । তাই এই অংশগুলোতে বারে বারে লোশন ব্যবহার করুন। এতে শুষ্কতা কমবে।